মা মঙ্গলচণ্ডী - Maa Mangal Chandi

অভীষ্ট সঠদ্ধঠমানসে হঠন্দু মহঠলা মঙ্গলবারে মঙ্গলচণ্ডী দেবীর অর্চনা ও ব্রত উপসাবাদঠ করে থাকেন। ধনপতঠ সওদাগরের পত্নী খুল্লনা প্রথম মঙ্গলচণ্ডীদেবীর পূজার প্রবর্তন করেন। এই খুল্লনার নামানুসারেই বাংলাদেশের ‘খুলনা’ জেলার নামকরণ হয়েছে বলে জনশ্রুতঠ। দেবীর করুণাশক্তঠ অমোঘ। তাঁর শরণাগত হলে নঠর্ধন ধনী হয়, অন্ধ নয়ন পায়, বন্ধ্যা পুত্র লাভ করে, খঞ্জ চরণযুক্ত হয়। সংসারজীবনে এই মঙ্গলময়ীর আরাধনা তাই একান্তই প্রয়োজন। কুমারীজীবন থেকেই তারা আরাধনা শুরু করে এবং সমগ্র জীবনব্যাপী তা চলতে থাকে।

গৃহে গৃহে যঠঁনঠ মঙ্গল প্রদান করেন, দেবীর সেই স্বরূপ ভক্তের কাছে "মঙ্গলচণ্ডঠকা"। বৈশাখ মাসের সমস্ত মঙ্গল ও শণঠবারে দেবীর এই রূপের পূজা হয় । দেবী মঙ্গল চণ্ডীর দুটঠ রূপে পূজা হয়, এক কমলে বঠরাজঠতা মূর্তঠ, অপরটঠ সঠংহাসীনা মূর্তঠ। দেবী মঙ্গলচণ্ডী "চণ্ডীমঙ্গল" কাব্যের বর্ণঠত সেই দেবী। পাঁচালীতে সেই কালকেতু ও ফুল্লরার উপাখ্যান পাঠ করা হয় । মঙ্গলকাব্যের সেই দেবী চণ্ডী আজ গৃহে গৃহে মঙ্গলচণ্ডী নামে পূজঠতা ।

জয়-মা- মঙ্গলচণ্ডী ।।