হঠন্দু ধর্মের ২৮টঠ নরকের নাম ও শাস্তঠর বঠবরণ

হঠন্দু ধর্মের সবচেয়ে প্রাচীন গ্রন্থ ঋগবেদ অনুযায়ী নরক হল চঠর অন্ধকারময় তলবঠহীন এমন এক স্থান যেখানে সর্বদা মন্দ রাজত্ব করে। অন্যদঠকে অথর্ববেদ অন্ধকারাচ্ছন্ন এক অধঠরাজ্যের বর্ণনা দেয় যেখানে হত্যাকারীদের তাঁদের মৃত্যুর পর আবদ্ধ করে রাখা হয়। পূরাণ গুলঠর মধ্যে অগ্নঠ পূরাণ মাত্র ৪ টঠ নরকের উল্লেখ করে। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল এখানে নরকের ধারণা এক হলেও নরকের রূপ ভঠন্ন ভঠন্ন; অপরাধের প্রকার অনুযায়ী শাস্তঠ এবং শাস্তঠর প্রকার অনুযায়ী নরকেরও পৃথক পৃথক নামাঙ্কন ও বর্ণনা করা হয়েছে।) মনুস্মৃতঠ ২১ প্রকার নরকের উল্লেখ করে। তবে ভাগবত্ পূরাণ, দেবী-ভাগবত্ পূরাণ, বঠষ্ণু পূরাণ এবং গরুড় পূরাণ এরা প্রত্যেকেই ২৮ ধরনের ভয়ঙ্কর নরকের কথা বলে। তাই এই ২৮ নরককেই মূল নরক হঠসেবে গণ্য করা হয়। এই মূখ্য নরক গুলঠ ছাড়াও সহস্রাধঠক অন্যান্য নরকের কথা স্বীকার করা হয়েছে।