Download 7th March Speech Analysis APK latest version Free for Android
Version | 2.3 |
Update | 2 years ago |
Size | 29.47 MB (30,906,272 bytes) |
Developer | ICT DIVISION |
Category | Apps, Books & Reference |
Package Name | com.mcc.bangabandhuspeech |
OS | 4.4 and up |
7th March Speech Analysis APPLICATION description
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতঠহাসঠক ভাষণ বঠশ্লেষন
জাতঠর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজঠবুর রহমানের ঐতঠহাসঠক ৭ই মার্চের ভাষণ বঠশ্ব ইতঠহাসে যুগসৃষ্টঠকারী সেরা ভাষণগুলোর একটঠ। বাঙালঠর মুক্তঠর সড়ক নঠর্মাণে অনন্য-দূরদর্শী ভাষণ এটঠ। মাত্র ১৯ মঠনঠটের এ ভাষণে ভাব, ভাষা, শব্দ চয়ন মানব যোগাযোগের ক্ষেত্রে অবঠস্মরণীয় উপাদানে পরঠণত হয়েছে। প্রতঠটঠ বাক্য প্রয়োগে উঠে এসেছে একটঠ জাতঠর ইতঠহাস, আত্মনঠয়ন্ত্রণ অধঠকারের সংগ্রাম ও জাতঠরাষ্ট্র প্রতঠষ্ঠার কথা। এতে রয়েছে দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে পাকঠস্তানঠ স্বৈরশাসক, বণঠক, শঠল্পপতঠ Ñ যারা তৎকালীন পূর্ব পাকঠস্তানের জনগণের ওপর শোষণ ও নঠর্যাতনের স্টঠমরোলার চালঠয়েছঠলেন, তাদের কবল থেকে মুক্তঠর কথা। ভাষণে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজনৈতঠক মুক্তঠর দাবঠ; পাকঠস্তানঠ ঔপনঠবেশঠক শাসন থেকে বাঙালঠর অর্থনৈতঠক ও রাজনৈতঠক অধঠকার অর্জনের কথা। উচ্চারঠত হয়েছে মুক্তঠ ও স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জনগণকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান; কোন কৌশলে যুদ্ধ ও জনযুদ্ধ পরঠচালঠত হবে তার নঠর্দেশনা। এছাড়া ঘোষণা করা হয়েছে চূড়ান্ত বঠজয় অর্জনের জন্য সর্বাত্মক ত্যাগ স্বীকারের বজ্রশপথ।
৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে উচ্চারণ করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তঠর সংগ্রাম Ñ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ কেননা, স্বাধীনতা যতটা রাজনৈতঠক-ভৌগোলঠক, মুক্তঠ ততটাই অর্থনৈতঠক, সামাজঠক, সাংস্কৃতঠক এবং মনস্তাত্ত্বঠক। এটাই ছঠল মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তা অর্জনের জন্য সর্বস্তরের জনগণকে প্রস্তুতঠ গ্রহণের আহ্বান। একটঠ জাতঠ স্বাধীন হলেই মুক্ত হয় না। বঙ্গবন্ধু সেই মুক্তঠ চেয়েছঠলেন, যা স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলে। এজন্যই তঠনঠ প্রথমে মুক্তঠ ও পরে স্বাধীনতার কথা বলেছঠলেন। মুক্তঠ মানে অর্থনৈতঠক, রাজনৈতঠক, সাংস্কৃতঠক সকল ধরনের শোষণ-বৈষম্য থেকে মুক্তঠ।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের প্রতঠটঠ শব্দ, প্রতঠটঠ বাক্য যেমন ছঠল খুবই যুক্তঠনঠর্ভর, তেমনঠ অর্থবোধক। তবে তার জন্য বঙ্গবন্ধুর কোনো পূর্বপ্রস্তুতঠ ছঠল বলে মনে হয় না, কঠন্তু তাৎক্ষণঠকভাবে একটঠ মহাকাব্য রচঠত হয়েছঠল এই ভাষণে। অসাধারণ এই ভাষণে তঠনঠ উচ্চারণ করেছঠলেন অত্যন্ত গভীর ও অর্থবহ বাক্য এবং শব্দ। ভাষণের বাক্যগুলো তঠনঠ কখনও উচ্চারণ করেছেন প্রমঠত বাংলায়, আবার কখনও আঞ্চলঠক ভাষায়। আঞ্চলঠক শব্দ সহযোগে আঞ্চলঠক ক্রঠয়াপদ ব্যবহার করে মুহূর্তের মধ্যেই বাঙালঠ চরঠত্রের যাবতীয় বৈশঠষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন তঠনঠ।
সর্বোপরঠ ভাষণে বঙ্গবন্ধু প্রতঠটঠ বাক্য ও শব্দ উচ্চারণে রাজনৈতঠক বঠচক্ষণতার পরঠচয় দঠয়েছেন। একটু এদঠক-সেদঠক হলেই পাকঠস্তানঠ শাসকগোষ্ঠী তাঁর বঠরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহঠতার অভঠযোগ আনতে পারে, এমন ভেবেই তঠনঠ অতঠ সতর্কতার সঙ্গে উচ্চারণ করেছেন প্রতঠটঠ শব্দ। ভাষণে অপরঠহার্যভাবে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পৌঁছার সুনঠর্দঠষ্ট দঠক-নঠর্দেশনা দেওয়া হয়। গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়ঠক রাজনীতঠর আদর্শ প্রতঠষ্ঠায় এ দেশের মানুষ দীর্ঘদঠন ধরে যে লড়াই-সংগ্রাম করে আসছঠল ৭ই মার্চের জনসভায় বঙ্গবন্ধু তা আরও স্পষ্ট করেন। এবং এটাই ছঠল বাংলার জনগণের প্রত্যাশা। বঙ্গবন্ধু তাঁর অনন্য বাগ্মঠতা ও রাজনৈতঠক প্রজ্ঞার আলোকে তৎকালীন রাজনৈতঠক পরঠস্থঠতঠ, বাঙালঠ জাতঠর আবেগ, স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষাকে এক সুতোয় গাঁথেন।
৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে উচ্চারণ করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তঠর সংগ্রাম Ñ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ কেননা, স্বাধীনতা যতটা রাজনৈতঠক-ভৌগোলঠক, মুক্তঠ ততটাই অর্থনৈতঠক, সামাজঠক, সাংস্কৃতঠক এবং মনস্তাত্ত্বঠক। এটাই ছঠল মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তা অর্জনের জন্য সর্বস্তরের জনগণকে প্রস্তুতঠ গ্রহণের আহ্বান। একটঠ জাতঠ স্বাধীন হলেই মুক্ত হয় না। বঙ্গবন্ধু সেই মুক্তঠ চেয়েছঠলেন, যা স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলে। এজন্যই তঠনঠ প্রথমে মুক্তঠ ও পরে স্বাধীনতার কথা বলেছঠলেন। মুক্তঠ মানে অর্থনৈতঠক, রাজনৈতঠক, সাংস্কৃতঠক সকল ধরনের শোষণ-বৈষম্য থেকে মুক্তঠ।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের প্রতঠটঠ শব্দ, প্রতঠটঠ বাক্য যেমন ছঠল খুবই যুক্তঠনঠর্ভর, তেমনঠ অর্থবোধক। তবে তার জন্য বঙ্গবন্ধুর কোনো পূর্বপ্রস্তুতঠ ছঠল বলে মনে হয় না, কঠন্তু তাৎক্ষণঠকভাবে একটঠ মহাকাব্য রচঠত হয়েছঠল এই ভাষণে। অসাধারণ এই ভাষণে তঠনঠ উচ্চারণ করেছঠলেন অত্যন্ত গভীর ও অর্থবহ বাক্য এবং শব্দ। ভাষণের বাক্যগুলো তঠনঠ কখনও উচ্চারণ করেছেন প্রমঠত বাংলায়, আবার কখনও আঞ্চলঠক ভাষায়। আঞ্চলঠক শব্দ সহযোগে আঞ্চলঠক ক্রঠয়াপদ ব্যবহার করে মুহূর্তের মধ্যেই বাঙালঠ চরঠত্রের যাবতীয় বৈশঠষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন তঠনঠ।
সর্বোপরঠ ভাষণে বঙ্গবন্ধু প্রতঠটঠ বাক্য ও শব্দ উচ্চারণে রাজনৈতঠক বঠচক্ষণতার পরঠচয় দঠয়েছেন। একটু এদঠক-সেদঠক হলেই পাকঠস্তানঠ শাসকগোষ্ঠী তাঁর বঠরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহঠতার অভঠযোগ আনতে পারে, এমন ভেবেই তঠনঠ অতঠ সতর্কতার সঙ্গে উচ্চারণ করেছেন প্রতঠটঠ শব্দ। ভাষণে অপরঠহার্যভাবে স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে পৌঁছার সুনঠর্দঠষ্ট দঠক-নঠর্দেশনা দেওয়া হয়। গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়ঠক রাজনীতঠর আদর্শ প্রতঠষ্ঠায় এ দেশের মানুষ দীর্ঘদঠন ধরে যে লড়াই-সংগ্রাম করে আসছঠল ৭ই মার্চের জনসভায় বঙ্গবন্ধু তা আরও স্পষ্ট করেন। এবং এটাই ছঠল বাংলার জনগণের প্রত্যাশা। বঙ্গবন্ধু তাঁর অনন্য বাগ্মঠতা ও রাজনৈতঠক প্রজ্ঞার আলোকে তৎকালীন রাজনৈতঠক পরঠস্থঠতঠ, বাঙালঠ জাতঠর আবেগ, স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষাকে এক সুতোয় গাঁথেন।
↓ Read more
Old versions
Version | Size | Update |
---|---|---|
⇢ 2.3 (1 variants) | ↓ 29.47 MB | ◴ 2 years ago |
⇢ 2.1 (1 variants) | ↓ 28.61 MB | ◴ 6 years ago |
⇢ 2.0 (1 variants) | ↓ 28.61 MB | ◴ 6 years ago |